ফেঞ্চুগঞ্জের উন্নয়নের ব্যারোমিটার যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন ৯নং ওয়ার্ডের রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা। এখানকার জনগণ জানে, তাদের জন্মের সাথে এই কাদামাটির পথের ঘরবসতি, কাদার সাথে মিতালী তাদের যুগ হতে যুগান্তরে। তারা কাদা মাখামাখি করে চলছে বছরের পর বছর। পাকা রাস্তার স্বপ্ন তারা দেখে যাচ্ছেন। এই এলাকার জনগন ছয় মাস বালিতে আর ছয় মাস কাদায় বিদ্যমান রাস্তায় অনেক কষ্টে চলাচল করছে।
আমাদের সবার অনুরোধে এই রাস্তাটি দেখতে আসেন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জনাবা ‘সেলিনা ইয়াসমীন’। তিনি তার সাধ্যের সাকুল্যে যতোটুকু করা সম্ভব আশ্বাস দিয়ে গেছেন। তিনি বলেন, আমার জানামতে “এই রাস্তাটি এলজি ইডি’র আওতাধীন। তাই মাননীয় সংসদ সদস্য সিলেট-০৩ মহোদয়ের সাথে আলোচনাক্রমে বাস্তাটি পাকা করণের পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা করবো।” বাকিটা উপরওয়ালার ওপর।
আমাদের কেউ দেখতে এসেছে, এটাই ত বড় পাওনা। আশা রাখি এবং আশার ঘরে আজও বাতি জ্বালিয়ে রাখি। আপনার দৃঢ়কন্ঠের প্রত্যয়দৃপ্ত আশ্বাস আমাদের জন্য কিছু করার শিশু অভিলাষ, অবয়বে ফুটে উঠা প্রতিজ্ঞার হাসি আমাদের প্রেরনা যোগায়, আমরা অপেক্ষায় থাকা জাতি। আমরা অপেক্ষায় করতে জানি। আমরা আশা রাখি আল্লাহর মেহেরবানীতে মাননীয় এমপি মহোদয়ের সুদৃষ্টি আমাদের এলাকায় পরবে।
আল্লাহ আপনাদেরকে সুস্থ রাখুন। পাশে থাকার জন্য এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে একরাশ শুভেচ্ছা রইলো।
লেখক সুপ্রিয় সুপ্রকাশ
সম্পাদনায় এমরান আহমেদ