মনে পুশে থাকা ঘুমন্ত অাগ্নেয়গিরীর ভেতরের অতি গরমে লাভার উদগীরণ ঘটিয়ে হতে পারে ভিসুভিয়াস। প্রতিবাদ এর হরেক ভাষা আছে, আছে নানান রং..!! প্রিয় ধারন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৯ইং সালে স্কলারশিপ নিয়ে (প্রাথমিকে বৃত্তি প্রাপ্ত) পাশ করে আসার আজ ৩০ বছর।। এই প্রতিষ্ঠান আমার শিক্ষা জীবনের সূতিকাগার, একমাত্র বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র হয়ে এখনও থাকার সৌভাগ্য এ লেখকের ঝুলিকে করেছে সমৃদ্ধ।
যাক- নিজের বহিঃপ্রকাশ নয়, স্মরণ করিতে গিয়া স্মরণিকা…. এই যা..!! আজ দেখলাম প্রানের বিদ্যাপীটে আলোর বাতি নিয়ে গ্রাম্য জটিল রাজনীতির অশালীন আচরণ আর শালীন প্রতিবাদ এর এক দারুণ বহিঃপ্রকাশ..!! ভাইদের বিরুদ্ধে ভাইয়াদের প্রতিবাদ এ যেনো পারিবারিক গনতন্ত্রের এক শৈল্পিক সৌন্দর্য চর্চা,
এ এলাকার মেম্বার, চেয়ারম্যান আমার প্রানের চেয়ে প্রিয় অতীব আপনজন, বড় মায়ার ভাই,তাদের কোনও কর্মকান্ডে সমালোচনা, আলোচনা করার দুঃসাহস এবং যোগ্যতা এ বুকে ধারন করিনি লালন ও করিনি। করতে পারবো না কোনদিন। মহান রবের কসম – লাল ভাই যদি কাছে পায় বুকে জড়িয়ে আধাঘন্টা ধরে রাখবে ছাড়বেনা, এতটা স্নেহ, মায়া একদিনে তৈরী হয়নি যে লাইটের খোটার খাম্বায় ভেঙ্গে যাবে। আর লেইচ ভাই ত পাকঘরে ডুকে ডেগচীর সরা উল্টে দেখেন চাচী আজ কি রান্না করছেন। এ ভালোবাসা,এ মায়ার বাঁধন কোনও শয়তানের প্ররোচনায় আর ভুলবুঝাবুঝিতে আটকে পড়ুক গ্রাম্য রাজনিতীর চোরাবালিতে তা মেনে নিতে পারছিনা বলেই আজকের এ লেখা….!!
আমরা ভাই, ভাই আমাদের মাঝে ডিবেট তৈরি করে যে তালিয়া বাজায়, সম্পর্কের ফাটল ধরিয়ে যে কাঁঠাল ভেঙে খায় সে আপনার আমার পাশে থাকা শিকারী শয়তান। প্রিয় গ্রামবাসী ভাইয়েরা রাজনীতি করুন.. রাজনিতীর শিখুন, তবে রাজনীতির শিকার হবেন না।
প্রিয় লাল ভাই, শ্রদ্ধেয় লেইচ ভাই, অভিভাবকত্ব ত আপনাদের হাতে, আপনারা আমার অভিভাবক, একপেশে নয়, একচোখে নয়,দুই নয়নের মনি হয়ে থাকবেন সবার নয়নের মনিকোঠায়……!! এ প্রত্যাশাই নিরন্তর।
লেখক কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাওয়া কলম সৈনিক সুপ্রিয়- সুপ্রকাশ
সম্পাদনায় এমরান আহমেদ