গত ২৪/১১/২০১৯ইং সন্ধ্যা অনুমান ১৮.০০ ঘটিকা হইতে ২৫/১১/২০১৯ইং রাত্র ২৩.০০ ঘটিকার মধ্যবর্তী যে কোন সময় কোতোয়ালী মডেল থানাধীন তোপখানা সড়ক বিভাগের অফিসের সামনে সুরমা নদীর তীরে ফুটপাতের রেলিংয়ের নিচে ভিকটিম মোছা: কুলসুমা আক্তার ফাতেমাকে অজ্ঞাতনামা আসামী হত্যা করিয়া ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। উক্ত ঘটনায় এসআই/মো: দেলোয়ার হোসেন বাদী হইয়া অজ্ঞাতনামা আসামীর বিরুদ্ধে এজাহার দাখিল করিলে, কোতোয়ালী মডেল থানার মামলা নং-৬২ তারিখ-২৬/১১/২০১৯ইং, ধারা-৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড রুজু করা হয়। পরবর্তীতে উক্ত চাঞ্চল্যকর ক্লু-লেস হত্যা মামলার ঘটনায় উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) জনাব মোঃ আজবাহার আলী শেখ পিপিএম এবং অফিসার-
ইনচার্জ জনাব মোহাম্মদ সেলিম মিঞা এর সার্বিক তত্বাবধানে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই/মো: আব্দুল বাতেন ভূইয়া, এসআই(নি:)/মো: দেলোয়ার হোসেন সহ সঙ্গীয় ফোর্সের সহায়তায় অত্র মামলার প্রধান আসামী ১। মো:
ইয়াছিন মিয়া (২৫) পিতা-জিনু মিয়া, সাং-আমজাদ আলী রোড (ভাসমান), কালীঘাট, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-সিলেটকে তথ্য প্রযুক্তি ও গোপন তথ্যের
ভিত্তিতে গত ১৬/০৭/২০২০খ্রিঃ তারিখ ০২.৩০ ঘটিকার সময় ঢাকাস্থ মিরপুর-৬ এলাকা হইতে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে উল্লেখিত আসামী মো: ইয়াছিন
মিয়া (২৫) অত্র মামলার ভিকটিম মোছা: কুলসুমা আক্তার ফাতেমাকে কোতোয়ালী মডেল থানাধীন তোপখানা সড়ক বিভাগের অফিসের সামনে সুরমা নদীর তীরে ফুটপাতের রেলিংয়ের নিচে হত্যা করিয়া ফেলে রাখিয়া পালিয়ে যায় মর্মে স্বীকার করিয়া ফৌ: কা: বি: ১৬৪ ধারা মোতাবেক বিজ্ঞ আদালতে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দী প্রদান করে।
ধৃত আসামীর নাম :
১। মো: ইয়াছিন মিয়া (২৫) পিতা-জিনু মিয়া, সাং-আমজাদ আলী রোড (ভাসমান), কালীঘাট, থানা-কোতোয়ালী, জেলা-সিলেট।