বিশেষ প্রতিনিধি এম এ কাদের অপু
সংবাদকর্মীরা সংবাদ সংগ্রহের কাজে, বিভিন্ন ঘটনার স্থানে যাচ্ছে, যাবে। তাদের কাজই মূল সংবাদটি সঠিক ভাবে ঘটনার অবস্থান থেকে সংগ্রহ করা, তাই যে কোন এলাকায় মূল ঘটনা জানার জন্য গেলে সাংবাদিক কি বহিরাগত হয়? প্রশ্ন জাতির কাছে।
এমন আচরণ তাও সরকার দলীয় শিক্ষা,শান্তি,প্রগতীর ধারক ছাত্রলীগের একজন ওয়ার্ড কমিটির সভাপতির।
লাকসাম উপজেরলার ২ নং মুদাফরগঞ্জ উত্তর ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ডের ছাত্রলীগ সভাপতি শামীম এমন মন্তব্য করেন, স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার ও এলাকার গন্যমান্য অনেক লোকই সেসময় উপস্থিত ছিলো।
এক পর্যায়ে শামীম কে প্রশ্ন করা হলে, গতকাল সন্ধ্যার পরের ঘটনার পর হতে এখন পর্যন্ত সমাধানের কি পদক্ষেপ নিলেন? তিনি কোন উত্তর দিতে পারেনাই।
উল্লেখ্যঃ লাকসাম উপজেরলার ২ নং মুদাফরগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের কাঠালিয়া গ্রামের মৃত আবদুল খালেকের দুই সন্তান সহ স্ত্রীকে মাত্র ১ হাজার টাকা নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তাদের কে তাদেরই বাড়ির লোক মেরে গুরুত্বর আহত করে, এই সংবাদ চড়িয়ে পড়লে স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা পরের দিন সত্যতা যাচাই করে নিউজ করার জন্য ঘটনাস্থলে গেলে বাজে মন্তব্য ও এক প্রকার হুমকি দেন এই ছাত্রলীগ নেতা।
এই ব্যাপারে মুদাফরগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের সভাপতি আলমগীর হোসেন কে কল দিলে জরুরী মিটীং থাকায় কথা বলতে না পারায় পরে ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক রায়হান কে বিষয় অবগত করার পর রায়হান বলেন, আমি আসলে জানতে পেরেছি আপনারা ঘটনাস্থলে গিয়েছেন, আপনাদের কাজ আপনারা করবেন, আর শামীম কেনো এমনটি বল্লো তা আমি দেখতেছি।