কোভিড -১৯ প্রণোদনা কাদের জন্য ! আমরা কি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছি!!
প্রতিবেদকের নাম
আপডেটের সময় :
শুক্রবার, ১ মে, ২০২০
১১৪
বার ভিউ
এমরান আহমেদঃঃ
কোভিড -১৯ এ দিশেহারা পৃথিবী, আতংকিত সারাক্ষণ, সারাদেশ। এরই মাঝে বাহিরে যেতে বারণ, কারনে অকারণ। তারপরও যেতে হবেই যাদের আমাদের তরে করিতে সেবা দিয়া জীবন সমর্পন।
বলছি নিরবে কাজ করে যাওয়া সম্মুখ যোদ্ধাদের কথা। কোভিড যোদ্ধা শব্দটি বললে আমরা চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, পরিছন্নতা কর্মী, সংবাদমাধ্যম এর কর্মী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেই বুঝি কিন্তু যারা আমাদের জরুরী পরিসেবা গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাস্ত আছেন তারাও একেক জন কোভিড-১৯ যোদ্ধা। আজ বলব দেশের জ্বালানী খাতে অবদান রাখা জরুরী গ্যাস সরবরাহে নিয়োজিত বন্ধুদের কথা। এই মহা দুর্যোগে তারা কিভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমাদের সেবা দিচ্ছে। সংসার অসুস্থ মা-বাবা আর প্রিয়জনকে রেখে নিজ গৃহ হতে কয়েকশ কিলোমিটার দূরে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্যাস ক্ষেত্র সমূহে দিন-রাত এক করে সদা-সর্বদা গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করছে এই বন্ধুরা।
এ সকল মাঠ কর্মী আমাদের উনুনের চালকে ভাতে রুপান্তরিত করতে দিনরাত সম্মুখযুদ্ধে পরিশ্রম করে গ্যাসসরবরাহ স্বাভাবিক রাখছে। সেই সাথে রাখছে অর্থনীতির চাকা কে সচল। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন প্রনোদনার ঘোষনা দিলেন, তখন অবাক হয়ে দেখতে হয় জরুরী পরিসেবা যারা দিচ্ছেন তারা মাঠে আর যারা ঘরে বসে ডিস্কো গান শুনান তারা খয়রাতির মত প্রনোদনার ভিক্ষা নিতে দৌড়াদৌড়িতে ব্যাস্ত। কোন প্রনোদনার আশায় নয়, দেশের জ্বালানি খাতে নিয়োজিত বন্ধুরা কাজ করছে নিজের দায়িত্বভোদ থেকে। তাদের জন্য রইলো এক বুক ভালোবাসা.. আমার মতে, প্রণোদনা, অনুপ্রেরণা তো তাদেরই জন্য। তাই সরকারের এই প্রণোদনায় হোক জরুরী পরিষেবার অগ্রাধিকার, বেজরুরী মজাসেবা ওয়ালা বিতাড়িত হোক, এটাই হোক এই সময়ের ভাবনা!!
কাউন্সিলর এডভোকেট ছালেহ আহমদ সেলিম,
এডভোকেট গিয়াস উদ্দিন আহমদ,
প্রভাষক ডাঃ আক্তার হোসেন,
প্রকাশনা ও সম্পাদক রেজওয়ান আহমদ,
প্রধান সম্পাদক কবি এম এইচ ইসলাম,
বার্তা সম্পাদক এমরান আহমদ,
ব্যবস্হাপনা সম্পাদক আব্দুল আলী দেওয়ান আব্দুল্লাহ,
সহ ব্যবস্হাপনা সম্পাদক আমির হোসেন,
সাহিত্য সম্পাদক কবি সোহেল রানা,
বিভাগীয় সম্পাদক আমিনুর ইসলাম দিদার