ভূমিদস্যু নূর মহাম্মদের হাত থেকে ৪ বিঘা জমি ফিরে পেতে চায় নিস্ব আনারুলরা।ভুমি দস্যু ঘর জামাই নুর মুহাম্মদ কিছু প্রতারক ও দালাল শ্রেনীর লোককে টাকার বিনিময় ম্যানেজ করে আনারুলদের পাওনাকৃত চার বিঘা জমি সম্পূর্ন অন্যায় ভাবে জবর দখল করে রেখেছে।৩৭ নং খানপুর মৌজার ৫৮২ এবং ৫৮৩ নং খতিয়ানের ১৪৯০ থেকে ২৭৭৫ দাগে মোট ১৪ টি বন্দে জমির পরিমান ২ একর ৯৮ শতক।এই জমির মধ্য কাগজ পত্র এস এ ডি এস অনুযায়ী আনারুলরা পাবে ১ একর ৪৭ শতক অর্থাৎ ৪ বিঘার একটু বেশী। অভিযোগের ভিত্তিতে গত ০১/০৪/২০ তারিখ সরেজমিনে যেয়ে জবর দখলকারী নুর মুহাম্মদের নিকট কাগজপত্র দেখতে চাইলে সে কোন কাগজপত্র দেখাতে সক্ষম হয় নি।১৯৬২ সালের রেকর্ড নেই ১৯৪৮, সালের ও কেন কাগজপত্র দেখাতে পারে নি। ১৯৪৮ সালের রেকর্ড অনুযায়ী আনারুলরা পাবে ২ একর ৯৮ শতকের মধ্য হতে ১ একর ৪৭ শতক। ””’বাদী আনারুলের ভাষ্য আমরা তপশীল বর্নিত সম্পত্তির পৈত্রিক ও কোবালা সুত্রে মালিক।১ একর ৪৭ শতক জমি আমার দখলে ছিল।সম্প্রতি এই জমি বেদখল হওয়ার উপক্রম হয়েছে।বেবাদী নুর মুহাম্মদ ও তার পুত্র মাহবুবুল এখন তপশীল সম্পত্তি জবরদখল করে রেখেছে। ভুমি দস্যু ঘর জামাই নুরমুহাম্মদ খুবই ধুরন্দর একজন প্রতারক।সে তপশীল জমির ভূয়া কাগজ পত্র তৈরী করে বৈধ মালিকানা দাবি করে আমাদের জমি জবর দখল করে খেতে চায়। জাল দলীল তৈরীর হোতা নুর মুহাম্মদ এখন আনারুলদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। বাদী গন মাধ্যম কর্মীকে জানায়, আমরা নুর মুহাম্মদের নিকট জমি দখলের কারন জিজ্ঞাসা করিলে নুরমুহাম্মদ ও তার পুত্র আমাদের বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধামকি দেয়।অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেএবং খুন করার হুমকি দেয় নুরমুহাম্মদ।আসলে নুর মুহাম্মদরা জমির কোন বৈধ মালিক না।তাদের কোন সঠিক কাগজপত্র নেই।আমরা ১একর ৪৭ শতক জমির বৈধ মালিক এমনটাই জানান বাদী আনারুলরা।অামাদের জমির কাগজপত্র সঠিক আছে।এ নিয়ে এলাকায় বহুবার শালিস বিচার হলেও নুর মুহাম্মদ ও তার পুত্র এসবের কোন তোয়াক্কা করে না।বাদী আরো জানায় এ বিষয় নিয়ে আদালতে ১৪৫ ধারা মামলা করেছিলাম এবং বিজ্ঞ আদালত থেকে আমাদের পক্ষে রায় পেয়েছি।ভুমি অফিসের নায়েব তদন্ত করে আমাদের পক্ষে রায় দিয়েছেন।তার পরও ভুমিদস্যু নূরমুহাম্মদ ও তার পুত্র জমি আমাদের দখলে দিচ্ছে না। তারা বলছে জমিতে গেলে হাত পা ভেঙ্গে দেবে, লাশ ফেলে দেবেএবং মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলের ভাত খাওয়াবে।এ বিষয় ভুমিদস্যু নুর মুহাম্মদের নিকট সরাসরি জানতে চাইলে সে কোন কাগজপত্র দেখাতে পারে নি।কিছু দালাল শ্রেনীর লোকের উদাহরন তুলে ধরে বলে আমরা এ ভাবে ভোগ দখলে আছি।আসলে এই নুর মুহাম্মদ হল এলাকার ঘর জামাই।তার স্থানীয় বাসা খানপুর না।শশুরের নিকট থেকে পাওয়া একটুকরো জমিতে বসে চালাচ্ছে জমিজবর দখলের তান্ডবলীলা।আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপ পেয়েছে এই নুর মুহাম্মদ খানপুরে এসে।হত দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসে নুর মুহাম্মদ এখন প্রথম শ্রেনীর ভূমিদস্যুর তালিকায় আছে।আইনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা না থাকার কারনে জালদলীল তৈরী করে দিদারছে জমি জবরদখল করে খাচ্ছ এই ভুমিদস্যু নুর মুহাম্মদ।””’এেদিকে মনের কষ্ট নিয়ে সর্বহারা হয়ে নিস্ব জীবন যাপন করছে আনারুল রা। আদালত পাড়ায় বেঞ্জ সহকারীরা কি করছে তা উঠে আসতে পারে পত্রিকার পাতায়। এখন ৪ বিঘা জমি ফিরে পাওয়ার জন্য জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন বাদী আনারুলরা।