হলিবিডি প্রতিনিধিঃ আজ থেকে শুরু হওয়া এসত্রসসি ও সমমানের পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসে গোয়েন্দা সংস্থা আজ থেকে শুরু হওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসে গোয়েন্দা সংস্থা যথেষ্ট সতর্ক রয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
তিনি বলেছেন, প্রশ্নফাঁসে গোয়েন্দা সংস্থা যথেষ্ট সতর্ক রয়েছে। কেউ যাতে প্রশ্ন ফাঁস করতে না পারে, সেজন্য এবার ৫ হাজার ৫৮০ সেট প্রশ্ন প্রণয়ন করা হয়েছে। এজন্য গুজবে কান না দিতে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর তেজগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় রাজনৈতিক কোনো প্রভাব পড়বে না। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে সকল দল ও ব্যক্তিদের সহিংস কর্মকাণ্ড ও হরতাল কর্মসূচি থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, কিছু প্রতিষ্ঠানে অনুমোদন না থাকলেও সেখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করিয়ে অন্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে যথাসময়ে ফরম পূরণ করলেও যথাসময়ে প্রবেশপত্র পাচ্ছে না।
‘এজন্য অনেক পরীক্ষার্থী বিভিন্ন বোর্ডে গিয়ে ধরনা দিচ্ছে। অনেকে আবার প্রবেশপত্র না পাওয়ায় পরীক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কিছু বিষয় আমাদের নজরে এসেছে। আমরা তা খতিয়ে দেখছি। তিনি বলেন, এ ধরনের অপরাধকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, শিক্ষা সচিব মাহবুব হোসেন, অতিরিক্ত সচিব নাজমুল হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক গোলাম ফারুক প্রমুখ। যথেষ্ট সতর্ক রয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
তিনি বলেছেন, প্রশ্নফাঁসে গোয়েন্দা সংস্থা যথেষ্ট সতর্ক রয়েছে। কেউ যাতে প্রশ্ন ফাঁস করতে না পারে, সেজন্য এবার ৫ হাজার ৫৮০ সেট প্রশ্ন প্রণয়ন করা হয়েছে। এজন্য গুজবে কান না দিতে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর তেজগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় রাজনৈতিক কোনো প্রভাব পড়বে না। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে সকল দল ও ব্যক্তিদের সহিংস কর্মকাণ্ড ও হরতাল কর্মসূচি থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, কিছু প্রতিষ্ঠানে অনুমোদন না থাকলেও সেখানে শিক্ষার্থী ভর্তি করিয়ে অন্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে যথাসময়ে ফরম পূরণ করলেও যথাসময়ে প্রবেশপত্র পাচ্ছে না।
‘এজন্য অনেক পরীক্ষার্থী বিভিন্ন বোর্ডে গিয়ে ধরনা দিচ্ছে। অনেকে আবার প্রবেশপত্র না পাওয়ায় পরীক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কিছু বিষয় আমাদের নজরে এসেছে। আমরা তা খতিয়ে দেখছি। তিনি বলেন, এ ধরনের অপরাধকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, শিক্ষা সচিব মাহবুব হোসেন, অতিরিক্ত সচিব নাজমুল হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক গোলাম ফারুক প্রমুখ।